আবারো দেশে লকডাউন। বন্ধ হয়ে গেছে দেশের পেশাদার ফুটবলের সর্বোচ্চ টুর্নামেন্ট বিপিএল। দেশি-বিদেশি সকল
ফুটবলার ক্লাবে আটকা পড়েছে। লকডাউন দীর্ঘায়িত হলে ফুটবলারদের ভরণ-পোষণ চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা নিয়ে সন্দিহান ছোট ক্লাবগুলো।
পর পর দুই বছর লিগ বন্ধ হলে, ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারাটা কঠিন হবে বড় ক্লাবগুলোর জন্যে।
প্রিমিয়ার লিগের ১৩টি ক্লাবে রয়েছে ৫০-এর বেশি বিদেশি ফুটবলার। দেশি ফুটবলাররাও ক্লাব ছাড়েনি। নিজ নিজ ক্লাবে সবাই আটকা পড়লো।
দেশের বাইরে বেশির ভাগ ফ্লাইট বন্ধ। এমন অবস্থায় ক্লাবের ফুটবলারদের খরচ কতদিন বহন করতে পারবে অপেক্ষাকৃত দুর্বল ক্লাবগুলো তা নিয়েসন্দিহান। লিগ বাতিল হলেও ক্লাবগুলো আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে ।
৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল পেশাদার ফুটবলের সর্বোচ্চ টুর্নামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ১৩তম আসরের দ্বিতীয় লেগের খেলা।
ক্লাবগুলো ছিল দলবদলের মধ্যে। সেটাও বন্ধ হয়ে গেল একপ্রকার।একে একে বাতিল হয় বিপিএল, বিসিএল, পাইওনিয়ার লিগ ওনারীদের লিগসহ বাফুফের সূচিতে থাকা সব ম্যাচ। এক সপ্তাহের লকডাউনে আবারো অনিশ্চয়তায় পড়ে গেল দেশের সব ফুটবল ক্লাব ও এতে খেলা হাজারো ফুটবলার। ২০২০-২০২১ মৌসুমের মত এবারও যদি বাতিল হয়ে যায় লিগ,তবে পর পর দুই বছর লিগ বন্ধ হওয়ার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারাটা কঠিন হবে ক্লাবগুলোর জন্যে।
আবারো লকডাউনে বন্ধ হল বিপিএল
