দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও ১ হাজার ২৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং শনাক্তের হার ১৩.৭৯ শতাংশ।
বুধবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অধিদপ্তর জানায়, মারা যাওয়া ৫ জনের মধ্যে ৪ জন পুরুষ এবং ১ জন নারী।
এর আগের গতকাল মঙ্গলবার করোনায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল এবং ৬৫৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ছিল ১৩.৭৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৭ হাজার ৭৭৮ জনের।
নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩৩৯ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮২৭ জন। মৃত ১০ জনের মধ্যে পুরুষ চার জন ও ছয় জন নারী।
সোমবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গ বিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫০৯ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ২৮ হাজার ৩৭১ জন। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৩১টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৯ হাজার ১৬টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৮ হাজার ৮১২টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি এক লাখ ১৩ হাজার ৭৩৪টি।
জিনগত পরিবর্তনের কারণে করোনা ভাইরাস ক্রমশই প্রাণঘাতী ক্ষমতা হারাচ্ছে। এক পর্যায়ে এটি সাধারণ জ্বরের ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।
এমনটাই দাবি টিকা নির্মাতা সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষক ডেম সারা গিলবার্টের।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের নতুন প্রজাতিগুলোর প্রাণঘাতী হয়ে ওঠার ক্ষমতা অনেকটাই কম। আগামী দিনেও করোনা ভাইরাসের ‘দুর্বল’ হওয়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি করেছেন ডেম।
ব্রিটেনের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার গবেষণাগার ‘জেনার ইনস্টিটিউট’-এর প্রধান ডেম বলেন, শেষ পর্যন্ত এটি সাধারণ জ্বরের (ফ্লু) ভাইরাসের স্তরেই চলে আসবে।

বৃহস্পতিবার ‘রয়্যাল সোসাইটি অব মেডিসিন’ এর আলোচনা সভায় তাদের গবেষণার কথা জানিয়ে ডেম বলেন, জিনের পরিব্যক্তির কারণে ভবিষ্যতে আরও প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস সৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই।
ডেম জানান, বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের প্রাণঘাতী ক্ষমতা কমতে থাকে। কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে।
দেশে মহামারি করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মৃত্যুর মিছিল দিন বাড়ছেই। গেল দশ দিনে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে করোনা ও উপসর্গে নিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ১৭১ জন।
রামেক হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গে মৃত্যুর মিছিল সামান্য কমেছে। এ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৯ জুলাই) সকাল থেকে শনিবার (১০ জুলাই) সকাল পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। এদের মধ্যে ৬ জন করোনা পজেটিভ এবং ৮ জন উপসর্গে মারা যান। মৃতদের মধ্যে ৯ জন পুরুষ এবং ৫ জন নারী।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রামেক পরিচালক জানান, নতুন মৃতদের ৭ জন রাজশাহীর, নাটোরের ৪ জন এবং পাবনা, চুয়াডাঙ্গা ও জয়পুরহাটের একজন করে রয়েছেন। তবে এই প্রথম চাঁপাইনবাবগঞ্জের কোনো মৃত্যু নেই। এছাড়া নওগাঁয়ও ২৪ ঘন্টায় কেউ মারা যাননি।
তিনি বলেন, আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত এ হাসপাতালের ৪৫৪ বেডের বিপরীতে করোনা ও উপসর্গের রোগী ভর্তি রয়েছেন ৫২২ জন। গতকাল শুক্রবার ভর্তি ছিলেন ৫০১ জন। অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করে অতিরিক্ত রোগিদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় রামেক হাসপাতালে নতুন ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। প্রতিদিন করোনা ও উপসর্গের রোগীর সংখ্যা বাড়ছেই। এমতাবস্থায় আরও দুইটি ওয়ার্ডকে করোনা ইউনিটের জন্য প্রস্তুত করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে ওয়ার্ড দু’টিতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোজনের কাজ চলছে।
রামেক পরিচালক জানান, শুক্রবার রাজশাহীর দুই ল্যাবে দুই জেলার ৩৭৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজেটিভ হয়েছে ১০৩ জনের।
জুলাই মাসের ১০ দিনে রামেক হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গে ১৭১ জনের মৃত্যু হলো। জুন মাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৫৪ জনের।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি- টাঙ্গাইলে করোনাভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। দিন দিন বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যু। বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) সকাল পর্যন্ত টাঙ্গাইলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৫৪ জন। এছাড়াও করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বিষয়টি টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাব উদ্দিন খান নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ সূত্র জানায়, বুধবার (৭ জুলাই) সকাল ৬ টা থেকে বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) সকাল ৬ টা পর্যন্ত টাঙ্গাইলে ৬৪৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৫৪ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়। আক্রান্তের হার ৩৯ দশমিক ৫১ শতাংশ। জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ৫৭৫ জন।
এছাড়াও বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সাত জন ও উপসর্গ নিয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলা মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৪৬ জন।
টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাব উদ্দিন খান জানান, করোনাভাইরাস দিন দিন বাড়ছে। করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা মানার কোন বিকল্প নেই। বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হওয়াসহ সকলকে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেন তিনি।
কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে কুয়েতে ৫৯৪ জন প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়। এরমধ্যে ১৯৮ জনই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এছাড়া চলতি বছরের ৯ জুন পর্যন্ত মারা গেছেন ১৭০ জন। এরমধ্যে ৩৮ জন করোনায়।
সোমবার কুয়েতের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কুয়েতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ৪০ হাজার ৯৬৭ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়েছেন তিন লাখ ২১ হাজার ২৯৩ জন।
দেশটিতে বর্তমানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২২৭ জন। এছাড়া চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১৭ হাজার ৭৯৭ জন।
সোমবার পর্যন্ত কুয়েতে করোনায় এক হাজার ৮৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে স্থানীয় নাগরিক এবং বিভিন্ন দেশের প্রবাসী রয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
এদিকে দেশটির স্থানীয় পত্রিকার একটি খবরে বলা হয়েছে, কুয়েত প্রবাসী যারা গৃহকর্মীর কাজ করেন, তারা টিকা নিয়ে দেশে ছুটিতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হলে সহসাই এ দেশে প্রবেশ করতে পারবেন না। এ সিদ্ধান্ত ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে বলে জানা গেছে।
এছাড়া নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, যেসব প্রবাসী আগামী আগস্ট থেকে কুয়েতে প্রবেশ করবেন, তাদের ১৪ দিনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে না বলে সূত্রে জানা গেছে। তবে কুয়েত সরকার অনুমোদিত টিকা নেওয়া প্রবাসীদের দেশে প্রবেশের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করোনা সনদ দেখাতে হবে।
বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ ক্রীড়া ইভেন্ট হতে চলেছে কোপা আমেরিকা- কনমেবল কর্তৃপক্ষ ব্রাজিলে কোপা আমেরিকা আয়োজনের ঘোষণা দেওয়ার সময় এমনটাই বলেছিল। সেটা যে কত বড় ভুল ধারণা ছিল, তা দিনে দিনে প্রমাণ হচ্ছে।
প্রতিযোগিতাটির দলগুলোর মধ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েই চলছে। ভেনেজুয়েলা, কলম্বিয়া ও বলিভিয়ার পর এবার ভাইরাসটি হানা দিয়েছে পেরু ও চিলি দলে। তবে চিলি কোচ মার্টিন লাসার্ত অবশ্য তার খেলোয়াড়দের ব্যাপারে বলেছেন তারা ভুল করেছেন।
বলিভিয়ার স্ট্রাইকার মার্সেলো মার্তিন্স, অস্কার রিবেরা ও জাউমে কুইয়া আক্রান্ত হন। চিলির ঘরেও শনাক্ত হওয়ার খবর বেরিয়েছে। এর আগে খেলোয়াড়, অফিসিয়ালস ও হোটেল কর্মকর্তা মিলে কোপা আমেরিকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মোট ৫২ জনের শরীরে ভাইরাসটি পাওয়া গিয়েছিল। বর্তমানে সংখ্যাটা ৬৫।
করোনা ইউনিটে রাজশাহী মেডিকেলের ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ১০ জন করোনা পজেটিভ ছিলেন । বাকি দু’জন উপসর্গ নিয়ে ভর্তি ছিলেন।
আজ থেকে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় কঠোর লকডাউনে রয়েছে মাগুরা শহর। এই বিধিনিষেধ দিনাজপুর সদর উপজেলাতেও আগামীকাল সকাল ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
দিনাজপুর স্থানীয় প্রশাসন জানায়, জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ২৭১ জন। শুধু সদরেই আক্রান্ত তিন হাজার ৫৭৬ জন। তবে, যশোরে করোনা পরিস্থিতির লাগাম টানা যাচ্ছে না কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েও । অতিরিক্ত রোগীর চাপে জায়গা সংকট দেখা দিয়েছে হাসপাতালে।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা বাড়লো। করোনায় ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় দেশে মোট প্রাণহানি হলো ১৩ হাজার ১১৮ জনের। করোনা শনাক্তের হার ১২.৯৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৮ হাজার ৭৪৯টি।
রোববার স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে নতুন করে ২ হাজার ৪৩৬ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে । হিসেব অনুযায়ী এ নিয়ে দেশে মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ লাখ ২৬ হাজার ৯২২ জনের।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ২৪২ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলো ৭ লাখ ৬৬ হাজার ২৬৬ জন।
করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় সরকার চলমান সর্বাত্মক লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সারাদেশে গত ১৪ এপ্রিল শুরু হওয়া এ সর্বাত্মক লকডাউন শেষ হওয়ার কথা ছিল ২১ এপ্রিল। তার আগেই রোববার রাতে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির৩১তম সভায় ‘কঠোর লকডাউন’ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়। এরপরই সোমবার মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সচিবদের সভা থেকে লকডাউনবাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত এলো।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে সরকার ঈদের আগে লকডাউন শিথিলেরও চিন্তা-ভাবনা করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি কমপক্ষে দু’সপ্তাহের জন্য পূর্ণ লকডাউনের সুপারিশ করেছিল। সরকার ইতোমধ্যে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের লকডাউনঘোষণা করেছে। কমিটি এতে সন্তোষ প্রকাশ করে। যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে দু’সপ্তাহের কম লকডাউনে কার্যকর ফলাফল আশা করা যায় না।সভায় স্বাস্থ্য, ফায়ার সার্ভিস ও অন্য জরুরি সেবা ছাড়া সবকিছু বন্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। এছাড়া কাঁচাবাজার উন্মুক্ত স্থানে স্থাপনের প্রস্তাব দেয়।