নানা অশান্তির আর বিচ্ছেদ গুঞ্জনের মাঝে বেশ কয়েকদিন ধরেই স্বামীর বাড়ি থেকে বাইরে থাকছেন অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। মাঝে কয়েকদিন বাবার বাড়িতেও কাটিয়েছেন তিনি।
এবার শোনা যাচ্ছে, শিগগিরই পাকাপাকিভাবে বাবার বাড়ি উঠতে যাচ্ছেন এই অভিনেত্রী। যে কারণে বাড়ির বাইরে কোথাও গেলে মুখ ঢেকে বের হতে হচ্ছে তাকে। কারণ সব জায়গাতেই পাপ্পারাজিদের ভিড় যেন লেগেই থাকছে। এমনকি ঐশ্বরিয়ার বাড়ির সামনে থেকে তো তাদের সরানোই যাচ্ছে না।
এদিকে এবার বিচ্ছেদ পালে জোর হাওয়া লাগালেন অমিতাভ পূত্র অভিষেক। সম্প্রতি মুম্বইয়ে একটি ব্র্যান্ডের অনুষ্ঠানে দেখা গেছে অভিষেককে। পরনে নীল শ্যুট, চুলে নতুন ছাঁট, চোখে চশমা। জুনিয়র বচ্চনের এই লুকের প্রশংসা হয়েছে যেমন, তেমনই অনুরাগীদের নজর কেড়েছে অন্য একটি বিষয়।
গত ১৬ বছরে বলা যেতে পারে এই প্রথম, অভিষেকের আঙুলে দেখা যায়নি তাদের বিয়ের আংটি। আর এতেই ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের দাম্পত্য জীবনের শেষ দেখে ফেলেছেন নেটিজেনরা। এমনিতেই বচ্চন পরিবারের সঙ্গে ঐশ্বরিয়ার বিবাদের জল্পনা রয়েছে। দূরত্ব নাকি বেড়েছে অভিষেকের সঙ্গে। এর মাঝে অভিষেকের আঙুলে বিয়ের আংটি উধাও হতে বিচ্ছেদের দুশ্চিন্তায় তাদের অনুরাগীরা।
সকালে উঠিয়া কেহ কহে মনে মনে
সারাদিন কি হবে কি জানি কে জানে!
সকালে উঠিয়া কেহ রহে অনাহারী
কারো কাছে খানা মোটে নহে দরকারী।
কারো ভোর হয়,রবি মধ্য আকাশে
কেহ এবাদতে,ভাসে ‘ভোরের বাতাসে’।
দিবসে নিদ্রামগ্ন সারারাত জাগা
এবাদতে নহে সে বড়ই অভাগা।
নামাজ কামাই ক’রে মাহফিল করে
আমলনামায় পাপী পাপই শুধু ভরে।
পাপের পাহাড়ে চ’ড়ে পাপীর বয়ান,
শুনো না,কর্ণে তুলো দাও জনগণ।
জটিল নামাজ যার সে হেদাতী নয়,
কুটিল না পায় কভু পরকালে ভয়।
নাপাক না যাক ভুলেও জায়নামাজে,
না পাক নাপাক সুযোগ খোদার কাজে।
ইবলিশ বহুরূপী নিজ রূপ নাই,
মোনাফেক ইবলিশ জাত ভাই ভাই।
আত্মা সস্তা, যার আত্মশুদ্ধি নাই
আত্মশুদ্ধিবিহীন এবাদত অযথাই।
যথার্থ ব’লে যাও যা বলুক লোকে
কিছু তো প্রচার হবে লোকের মুখে।
আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১০ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি ।
এদিন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে বের হয়ে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন ফেরদৌস।অভিনেতা জানান, ইনশাআল্লাহ; জয় আমাদের নিশ্চিত। আমরা জয় নিয়ে আসব, সেভাবেই কাজ শুরু করেছি আমরা।
ফেরদৌস বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর আস্থা রেখে, বিশ্বাস করে ঢাকা-১০ আসনে নৌকার টিকিট দিয়েছেন। আমি একজন আওয়ামী লীগের নিবেদিত কর্মী। দীর্ঘদিন ধরেই আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছি। আওয়ামী লীগের পুরো পরিবার আমার সঙ্গে আছে। আমাদের জয় আসবেই।
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ একটি দিন। আজকে সেই কাঙ্ক্ষিত দিন, আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি আমি।
এসময় তিনি আরো বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত যে শুটিং করেছি তা মানুষের সঙ্গেই শুটিং করেছি। সব স্তরের মানুষের সঙ্গে আমার দারুণ যোগাযোগ ছিল। প্রবীণ সব নেতাকর্মীকে সঙ্গে নিয়ে, সবাইকে পাশে নিয়ে আমি কাজ করছি। মানুষকে নিয়ে থাকতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। তাই শৃঙ্খলা, সততা, যে ব্যাপারগুলো একজন মানুষকে নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে ঠিক সেভাবে নিজেকে প্রমাণ করব।
অভিনেতা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ আসন থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন এবং এই আসন থেকেই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পুরো পরিবার এখানেই বেড়ে উঠেছেন। আর এখানেই ঘাতক দালালদের নির্মম বুলেটে বঙ্গবন্ধুসহ তার পুরো পরিবারকে হত্যা করা হয়েছে। আজও বঙ্গবন্ধুর তাজা রক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে আছে। এটাই এখন আমাদের জাদুঘর। এই ৩২ নম্বরকে, ধানমন্ডিকে, এই ঐতিহাসিক জায়গার ঐতিহ্য বজায় রাখার জন্য আমরা শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা সবকিছুকে পাশে নিয়ে সুন্দর করে কাজ করব।
ফেরদৌস বলেন, নির্বাচনের মধ্যে ভোটের যে আনন্দ, ভোটের সেই উৎসব আবার ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করছি আমরা। যে মানুষগুলো ভোট দিতে যায় না, যারা মনে করে ভোটের কোনো মূল্য নেই, তাদেরকে আমরা বোঝানোর চেষ্টা করব।
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রত্যেককে ভোটকেন্দ্রে আসতে হবে, যাচাই-বাছাই করে পছন্দের মানুষকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে, কিন্তু আপনারা আমাকে কতটুকু ভালবাসেন ভোটের মাধ্যমেই আমার প্রতি আপনাদের সেই ভালোবাসা-ভালো লাগা বুঝতে পারব।
অধিক বাক্যপ্রয়োগকারী বুদ্ধিদীপ্ত নয়
বাঁচাল প্রকৃতপক্ষে মিথ্যাবাদী ই হয়।
অধিক শক্তি প্রয়োগকারী শক্তিশালী নয়
সিংহ শক্তিশালী তারে মানুষ কে বা কয়?
চালাকের কন্ঠে দড়ি লোকের টানাটানি
অমানুষ ধনকুবের নয় তো সে সম্মানী ।
অহংকারের ভাব কথনে মন্দ মানুষ তারা
বাকরুদ্ধ মুখে হাসি সে জন সর্বহারা।
বাকপটু লোক বাক্যবানে বিপদ ডেকে আনে
বাচালের জয়জয়কার হয়েছে কোনখানে?
কামার বাড়ি পড়লে কোরআন মুখ গুঁজে লোক হাসে,
কটুবাক্য প্রয়োগকারী ঘৃণার স্রোতে ভাসে।
মুখ থাকলেই বলতে হবে!মুখ তো সবার আছে ;
মিথ্যাবাদীর মধুর বাক্য মধুর কাহার কাছে ?
ভগ্নাংশের অঙ্ক কষে লয় না কাঁচের জোড়া
পচনধরার পূর্বে কাটো গোদের বিষফোড়া।
কোরাস কন্ঠে বাক্যযুদ্ধে জয়জয়কার কার?
সমাধান চাইলে ধারো গুণীজনের ধার ।
বসন্ত দিন আসলে তবে ফোটে পলাশ ডালে
বাসন্তীরা বলে আবার চুম্ দিয়ে যাও গালে।
বাদলা দিনে বাদ সাধে সব স্বার্থপরের দল
জৈষ্ঠ্যে ছিলো তুষ্ট সকল শোষক পঙ্গপাল।
তোমায় যারা জ্ঞান করে না বিশ্বাস নয় মোটে
মোটের উপর লোকে লোকে বদনাম তার ঠোঁটে।
বিশ্বসভায় গুণী’র কদর থাকবে চিরকাল
মুর্খ লোকের ধারধারিলে করবে নাজেহাল।
বৈদেশিক উপহার হিসেবে আমি পেয়েছিলাম
একটি পরাজিত ঝলমলে বন্দর,
তবে কোন ইচ্ছেই তার সাথে আর যুদ্ধটা হয়নি,
হরেকরকম ফাঁদপাতানো ডুমুরের বনে।
তবে চতুর ও গাণিতিক নিয়ম ধরে বন্দরের সিঁড়িটা
ধীর পায়ে হেঁটে গেছে অসংখ্য লুকানো ফুলের রেনুতে,
আর শতাব্দীর চৌকাঠে রেখেছিলো বাহারী সরল সূত্র।
অপেক্ষা করেছিলো ঢেউ থেমে গেলে একদিন
সব নৌকা যত্রতত্র তার অধীনেই চলে আসবে।
রাত হলে শিয়ালের মতো পাছার নিচে লেজ গুটিয়ে
খুঁজেছে সুখ একশ একটা রকমারী নীল পদ্মে,
ক্ষেত্রফলের ব্যাসার্ধ ঘিরে হিসেব কষে
কক্ষপথের বিলাসী তারায় ঘুরেছে অনেক;
কিন্তু কোথাও মেলেনি তার এই উপগ্রহের মতো সুখ!
প্রতিবারই বিস্মিত অবাক বিস্ময়ে দেখেছি
কিভাবে ভাল থাকে এই অট্টহাসিভরা জীবন,
বহু দিনের বহু ঘন্টার পথ পরিক্রমায় এ ও দেখেছি;
বেলাশেষে বহুমতের সন্দিস্থলে বিভক্ত হয়েছে সবটাই।
একসময় দেখে নিলাম জমকালো ভাবে সরল চোখে
বটগাছের স্বভাবে নেই আর ছায়া দেবার আকাঙ্ক্ষা,
ঝাউবনে নেই আর সেই মাতম ঝড়ো হাওয়া;
বেলাশেষে যে যার কুটিরে হিসেব মেলাতে না পারলে
সদাহাস্যেই পরাজয়কে মাথা নিচু করেই মেনে নেয়।
তবে আমি আমাতে থেমে না থেকে ক্রমাগত
ঊনসত্তুরের গণ আন্দোলনের মতো সারাক্ষণ,
দৌড়ের উপর ব্যস্ত রেখেছি নিজেকে, যেনো;
ভুলের প্যাচে নিঃশ্ব অনাহারে মরতে না হয় ।
নিজের চোখে কখনো তাই খুঁজে দেখিনি
সুখবিলাসের ঝলমলে কোন রূপালী সন্ধ্যা।
ইচ্ছাশক্তি প্রবল থাকা সত্বেও নিক্ষিপ্ত হলাম
সব অশুভংকরের জংধরা দাঁড়িপাল্লায়,
যেদিকে তাকাই সেদিকেই দেখি অচেনা বন্দর!
ও ভয়ংকর চালাকির বিষাক্ত কালো ফাঁদ।
কোন মন্ত্রেই মন আর সাড়া দেয় না নতুন পথের ডাকে
অবিশ্বাস আর অপেক্ষা এমন ঘৃণা এনে দিয়েছে,
যার কারণে একতোড়া গোলাপের মাঝে ও দেখি
খামচে ধরা মরিচিকার মতো একটি রক্তমাখা হাত!
যে সারাক্ষণ ধেয়ে আসছে বাকি নিঃশ্বাস্টুকু কেড়ে নিতে।
বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীদের একজন ক্যাটরিনা। ভারতের রাজস্থানের সাওয়াই মাধোপুরের সিক্স সেন্সেস ফোর্ট বারওয়ারায় সাত পাকে বাঁধা পড়েন বলিউড অভিনেতা ভিকি কৌশল ও অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর ।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত সিনেমা ‘টাইগার ৩’। ছবিতে অভিনেত্রীর অ্যাকশন দৃশ্য রয়েছে। তার অ্যাকশনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্ষীয়ান অ্যাকশন প্রশক্ষিক ও অভিনেত্রীর শ্বশুর শ্যাম কৌশল। এই অ্যাকশন দৃশ্যে শুট করতে গিয়ে মাঝ আকাশে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসেন ক্যাট। খবর আনন্দবাজার অনলাইনের।
‘টাইগার ৩’ ছবির শুটিংয়ে হেলিকপ্টারের ভেতরে স্টান্ট করতে গিয়ে ভয়ানক বিপদে পড়েন ক্যাটরিনা। মাঝ আকাশে হঠাৎ শুরু হয় ঝড়।
নিয়ন্ত্রণ হারায় হেলিকপ্টার, দ্রুত নামতে থাকে নিচের দিকে। ভয় পেয়ে যান ক্যাটরিনা। ভাবতে থাকেন হেলিকপ্টার হয়তো ক্রাশ করবে।
অভিনেত্রী বলেন, ‘মনে হচ্ছিল, এটাই আমার শেষ দিন। চোখ বন্ধ করে ফেলেছিলাম। ঈশ্বরকে ডাকছিলাম। আর খালি একজনের কথাই মনে পড়ছিল। তিনি আমার মা। মনে হচ্ছিল, মা ঠিক থাকবে তো!’ শেষমেশ বেঁচে ফেরেন ক্যাটরিনা কিন্তু সেই দিনের সেই অভিজ্ঞতার কথা ভুলতে পারেননি কিছুতেই।
দীপাবলিতে মুক্তি পেয়েছে ক্যাটরিনা কাইফ সালমান খান অভিনীত ‘টাইগার ৩’। ছবিতে ভরপুর অ্যাকশন দৃশ্যে দেখা গিয়েছে তাকে। বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪০০ কোটির টাকার ব্যবসা করেছে ছবিটি।
জানি কেউ কাঁদবে না মোর বিদায় বেলা,
না চাহি চোখের জলের আহাজারি
না চাহি ফুলের মালা কাড়ি কাড়ি
না চাহি এই দুনিয়ার বিশাল বাড়ি
যখন আর থাকবেনা এই মোহের খেলা।
জানি সবকিছুর চেয়ে ঠুনকো ভালোবাসা,
মানুষের টাকার মোহ,বৃথাই বাঁচার আশা।
জানি মোর গোরস্থানে যাঁরা ই যাবে
কেউ খুব খুশি হবে,কেউ আবার কষ্ট পাবে।
আমি চাই আমার জন্য কষ্ট না পাক,
বেদনা আমার, আমার অন্তরে থাক্।
আমি চাই কেউ না জানুক বিদায় খবর
যেতে চাই সংগোপনে,যেতে চাই চুপিসারে
না আসুক দেখতে আমার দুয়ার ধারে
অজানা ই থাকুক সবার আমার কবর!
তোমরা ভালোবাসো এটাই আসল কথা
বাড়াতে চাই না মায়া আর অযথা।
এই দুনিয়ায় আছে যাদের
নবী-প্রেমের খোশ বরাত
তারাই খুঁজে পাবে রওজায়
রিয়াদ-আল-জান্নাত।
জান্নাতের এক টুকরা প্রভু
দিলেন তাঁহার নবীর শানে
আছে তাহা পাক মদীনায়
রাসূলের পাক রওজার ডানে
সেইখানে সব প্রেমিক এসে
(ও ভাই) কাটায় দিবস রাত।।
নূর নবীজীর সকল কাজের
কেন্দ্র ছিল এই সে জান্নাত
এখান থেকেই বদলে দিলেন
দূর করিলেন সব জুলুমাত
আমরা নবীর উম্মতেরা
এইখানে চাই পড়তে সালাত।।
ঢালিউড অভিনেত্রী পরীমণির নানা শামসুল হক গাজী বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২ টা ১১ মিনিটে মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২ টা ১১ মিনিটে মারা গেছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচালক চয়নিকা চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিক করেন।
চয়নিকা চৌধুরী আরও জানিয়েছেন, গুলশানের আজাদ মসজিদে মরদেহ গোসলের পর ভোর ৪টার দিকে নিজ গ্রাম পিরোজপুরে রওয়ানা হয়েছেন পরীমণি। সেখানেই তাকে শায়িত করা হবে।

রাজধানীর একটি বেসরকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন শামসুল হক গাজী। গতমাসেই একটা অপারেশন হয়েছে তার। অপারেশনের আগের দিন পরীমণি হাসপাতালে রাজ্যর (পরীমণির ছেলে) সঙ্গে হাস্যজ্জ্বল নানার একটা ভিডিও শেয়ার করেন।
পরীমণি খুব ছোটবেলায় মা’কে হারান, একটু বড় হয়ে বাবাকে হারিয়ে বড় হন পিরোজপুরে তার নানা শামসুল হক গাজীর কাছে। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর নানাই ছিলেন পরীমণির একমাত্র অবলম্বন।
তোমায় দেখতে এলুম অনেক দিনের পর
তুমি তো দেখলে না মোর
সাগর তীরের আজব গালার ঘর।
যেদিকে উজান চলে,
জীবন চলে মোর,
তুমি যে একলা চলো,আমার ঘুমের ঘোর।
তোমার ছিল নিয়ম করা
একের পর এক ঢেউ,
দুলতে পারে তোমার ঢেউয়ে
এমন ছিল কেউ?
প্রকৃতির নিয়ম করা
আসা যাওয়ার মাঝে,
নিমকহারাম যায় যে ভুলে
ভোলে আপন কাজে।
তুমি এক নিমকহারাম নিজের কাজে
ভুলিলে আমায় মনে রাখলে না যে।
তোমার ঐ চরম প্রেমের হ্যাচকা টানে
কত আর জ্বলবে অনল
কে আর জানে!
কতভাগ বাসলে ভালো ভালোবাসা বলে?
কতভাগ কষ্ট পেলে বেদিলের হিয়া গলে!
বুঝিবে সেদিন,যেদিন সর্বহারা হবে
আমি তো পোক্ত যত অসম্ভবে।